Friday, October 13, 2017

বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতালে কিডনি ডায়ালাইসিস সেবা নিচ্ছেন রোগীরা

বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতালে কিডনি ডায়ালাইসিস সেবা নিচ্ছেন রোগীরা

Tuesday, October 10, 2017

বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতালে কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার চালু

চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতালে কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার চালু
কিডনি রোগীদের সুলভে ডায়ালাইসিস সেবা দিতে বন্দর নগরী চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতালে গড়ে তোলা হয়েছে 'বিবিএমএইচ ডায়ালাইসিস সেন্টার' l কিডনি রোগীরা ২৪০০ টাকায় ডায়ালাইসিস করাতে পারবেন বন্দর নগরী চট্টগ্রামের বঙ্গাবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতালে। ইতিমধ্যে রোগী নিবন্ধন শুরু হয়ে গেছে। নিবন্ধনের জন্য হাসপাতালের অভ্যর্থনা অথবা নম্বরে ০১৭৪৮৪৩৩০২৯ যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।

Wednesday, August 30, 2017

বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা সেবা প্রদান ও ঔষধ বিতরন এবং স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচীর উদ্বোধন

বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতাল (বিবিএমএইচ) কর্তৃক আয়োজিত বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা সেবা প্রদান ও ঔষধ বিতরন এবং স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতাল (বিবিএমএইচ)’র মহাপরিচালক ডা. বদিউল আলম।



উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউএসটিসি’র উপাচার্য প্রফেসর (ডাঃ) প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া, উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. নুরুল আবছার, মেডিসিন ফ্যাকাল্টির ডীন প্রফেসর (ডা.) এ এম এম এহতেশামুল হক, আইসিইউ এবং এনেস্থেসিয়া বিভাগের প্রধান প্রফেসর (ডা.) আব্দুল ওয়াহিদ আল মামুন, গাইনী বিভাগের প্রধান প্রফেসর (ডা.) মোকাদ্দেস আক্তার বেগম, সার্জারী বিভাগের প্রধান প্রফেসর (ডা.) জসীম উদ্দিন, শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান প্রফেসর (ডা.) দিদারুল আলম, নাক-কান-গলা বিভাগের প্রধান ডা. মালেকা আফরোজ, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. বদরুল আমিন ভুঁইঞা , উপ-পরিচালক (প্রশাসন) ডা. আবু হেনা মোস্তাফা কামাল, কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. প্রনয় কুমার মজুমদার, চর্ম রোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. সালাউদ্দিন আহমেদ, আনোয়ারা নূর নার্সিং ইনস্টিটিউট’র প্রিন্সিপাল মিনারা খানম, সহকারী অধ্যাপক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. সত্যজিৎ রায়, সহকারী রেজিস্ট্রার ডা. নুর উদ্দিন জাহেদ প্রমূখ।











https://en.wikipedia.org/wiki/Bangabandhu_Memorial_Hospital

Monday, February 27, 2017

স্মরণ : জাতীয় অধ্যাপক নূরুল ইসলাম ।
২৪ জানুয়ারী, ২০১৫ ইং 
স্মরণ : জাতীয় অধ্যাপক নূরুল ইসলাম
ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ

নূরুল ইসলাম স্যার মহাপ্রয়াণে, না ফেরার দেশে চলে গেছেন আজ থেকে ২ বছর আগে, ২৪ জানুয়ারি ২০১৩ সালে। আজও তাকে এই দিনে বিনম্র শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ও তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। স্যার ছিলেন এক প্রবল কর্মযজ্ঞের কান্ডারী, তিনি সারাজীবন যে কাজেই হাত দিয়েছেন, সেখানেই সোনা ফলিয়েছেন। দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিজের মেধা, শ্রম আর ভালবাসা দিয়ে তিনি আমাদের চিরঋণী করে রেখে গেছেন।

একজন চিকিত্সক হিসেবে তিনি ছিলেন অসাধারণ। শুধু রোগের উপশমই নয়, তিনি রোগ ও রোগী নিয়ে চিন্তা করতেন, ছিলেন চিকিত্সা বিজ্ঞানী। তার অসংখ্য গবেষণাপত্র দেশে ও বিদেশের খ্যাতিমান জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। সমাজের সবাইকে স্বাস্থ্য সচেতন করতে তিনি ছিলেন তত্পর। এদেশে ধূমপানের কুফল সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করে তোলার লক্ষ্যে তিনিই প্রথম ধূমপান বিরোধী কার্যক্রম শুরু করেন এবং “আমরা ধূমপান নিবারণ করি” বা “আধুনিক” এর প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন ওষুধের অপ্রয়োজনীয় এবং অপব্যবহার রোধকল্পে জাতীয় ওষুধ নীতি প্রণয়নে সক্রিয় ভূমিকা পালনকারীদের অন্যতম ছিলেন। তিনি নিজে নেহায়েত যে সমস্ত ওষুধ প্রয়োজনীয় সেগুলোই রোগীর জন্য প্রেসক্রিপশনে লিখতেন, অযথা অপ্রয়োজনীয় অতিরিক্ত ওষুধ পরিহার করার ব্যাপারে তিনি ছিলেন উচ্চকণ্ঠ। অনেক সময় রোগীদের অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা ছিল তার একদম অপছন্দ। প্রায়ই তাকে বলতে শুনেছি, রোগীর কাছ থেকে সুন্দর করে রোগের ইতিহাস নিয়ে এবং রোগীকে ভালভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেই অনেক রোগ সনাক্ত করা সম্ভব। অপ্রয়োজনীয় অতিরিক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর বিশাল অর্থের অপচয় ঘটে, যা অনেকেই বহন করতে অক্ষম। 

শুধু চিকিত্সক হিসেবেই নয়, চিকিত্সা বিজ্ঞানের একজন প্রথিতযশা শিক্ষক হিসেবেও ছাত্রদের মাঝে ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয়। বর্তমানে আমাদের দেশে যারা মেধাবি এবং দক্ষ চিকিত্সক হিসেবে চিকিত্সার পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাল শিক্ষক হিসেবেও শিক্ষাসেবা দিয়ে চলছেন, তাদের শিক্ষাগুরু হিসেবে স্যারের অবদান অপরিসীম। ব্যক্তিজীবনে স্যার ধর্মের অনুশাসন মেনে চলতেন। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সত্য ভাষণে অকপট, সততা আর সত্যের পথে অবিচল এই মানুষটি সবসময়ই ছিলেন আন্তরিক, মমতাপূর্ণ ও স্নেহাদ্র।

একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে ইসলাম স্যার ছিলেন অত্যন্ত কঠোর প্রকৃতির, অন্তত বাহ্যিকভাবে তাই মনে হতো। কাজের ক্ষেত্রে কোনো অবহেলা তিনি সহ্য করতেন না। নিজে নিয়মের অনুশাসন মেনে চলতেন, অন্যদেরও নিয়ম অনুযায়ী কাজ করতে বাধ্য করতেন। এ ক্ষেত্রে কোনো বিচ্যুতি হলে তিনি কঠোর শাসন করতেন, এমনকি অনেক সময় গালমন্দও করতেন। কিন্তু এ সবই ছিল শুধু সঠিক কাজটা আদায় করার জন্যই। যাকে বকাঝকা করতেন, দেখা যেত পর মুহূর্তে তাকেই আবার সস্নেহে আলিঙ্গন করছেন। তিনি শুধু ছড়ি হাতে শাসক ছিলেন না, পিতৃসম মমতাকারীও ছিলেন। প্রায়ই তিনি বলতেন,“শাসন করা তারই সাজে সোহাগ করেন যিনি”। 

নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষেত্রে ইসলাম স্যার ছিলেন চৌকষ। নিজের বিচক্ষণতার উপর তার আত্মশক্তি ও আত্মপ্রত্যয় ছিল অত্যন্ত প্রবল আর আস্থা ছিল অবিচল। কবি কাজী নজরুল ইসলামের এক বিশিষ্ট বাণী স্যার মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতেন। তার এক ডায়েরিতে ঐ বাণীটি লেখা ছিল—“বিশ্বাস আর আশা যার নাই, যেওনা তাহার কাছে। নড়াচড়া করে, তবুও সে মরা, জ্যান্ত সে মরিয়াছে। শয়তান তারে শেষ করিয়াছে, ঈমান লয়েছে কেড়ে, পরাণ গিয়াছে মৃত্যুপুরীতে, ভয়ে তার দেহ ছেড়ে।”

স্যার কাজ করতেন নিজের পদ্ধতিতে, শাসন করতেন কঠোর হস্তে। নিপুণ হাতে তিনি সবকিছু নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতেন, এতে কাজের গতি বাড়ত, সমন্বয় ঠিক থাকত। এক্ষেত্রে তার ভূমিকার জন্য অনেকেই তাকে স্বৈরশাসক বা ডিক্টেটর হিসেবে আখ্যায়িত করতেন। কিন্তু আসলে তিনি ছিলেন বেনেভলেন্ট ডিক্টেটর। আর এ জন্যই তিনি তত্কালীন পিজি হাসপাতালের মত একটি প্রতিষ্ঠানকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন, যা বর্তমানে দেশের একমাত্র চিকিত্সা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত। সকল আমলাতন্ত্র, রাজনীতি আর দুর্নীতিকে পায়ে দলে নিজ হাতে এক ব্যাপক কর্মযজ্ঞ সম্পাদন করতে পেরেছিলেন।

শুধু তাই নয়, সারাজীবন তিনি আরো অসংখ্য সংস্থা আর প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত ছিলেন। চট্টগ্রামে ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (ইউএসটিসি) প্রতিষ্ঠা তার কর্মযজ্ঞের অন্যতম বিশিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে কালের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে থাকবে। দেশ ও জাতির প্রতি তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি স্বাধীনতা পুরস্কার এবং বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ অসংখ্য দেশি ও বিদেশি পুরস্কারে ভূষিত হন। ১৯৮৭ সালে তিনি জাতীয় অধ্যাপকের পদ অলংকৃত করেন।

শেষ জীবনে ইসলাম স্যার বহুদিন শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। কিন্তু সেই অবস্থায়ও তিনি কাজ করে গেছেন, নিত্য নতুন সৃষ্টি করেছেন, দক্ষ হাতে প্রশাসন চালিয়ে গেছেন। তিনি বলতেন যে, আল্লাহর রহমতে আর মানুষের দোয়ায় বেঁচে আছি, হয়তো আমার কাজ শেষ হয়নি বলেই।

তিনি এক ক্ষণজন্মা ব্যক্তিত্ব। তার অনন্য সাধারণ কীর্তি, কর্মযজ্ঞ আর অমোঘ ব্যক্তিত্বের স্মৃতি ডাক্তার সমাজসহ সমগ্র জাতি কৃতজ্ঞচিত্তে অবশ্যই স্মরণ করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তার কর্মস্পৃহা বুকে নিয়ে, মাটি ও মানুষের সেবার মানসিকতা ধারণ করে যদি আমরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে পারি, তবে তাই হবে এই মহান ব্যক্তির প্রতি যোগ্য সম্মান প্রদর্শন।

লেখক :ডিন, মেডিসিন অনুষদ, অধ্যাপক, মেডিসিন বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়

সংগৃহীতঃ দৈনিক ইত্তেফাক | The Daily Ittefaq

Tuesday, January 24, 2017

বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতাল এর উদ্যোগে জাতীয় অধ্যাপক (ডা:) নুরুল ইসলামের চতুর্থ মৃত্যু বার্ষিকী উদযাপিত

আজ মঙ্গলবার বিশ্বখ্যাত নন্দিত চিকিৎসকবাংলাদেশে পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিকেল শিক্ষার জনক, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ইউএসটিসি ও বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতাল এর প্রতিষ্ঠাতা  জাতীয় অধ্যাপক (ডা:) নুরুল ইসলামের চতুর্থ মৃত্যু বার্ষিকী।এই উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতাল এর উদ্যোগে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়েছে।






সকাল ৮টায়  মরহুমের কবরে পবিত্র কোরআন খতম,মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, কবর জেয়ারত এর মাধ্যমে কর্মসূচীর সূচনা করা হয়। উক্ত কর্মসূচীতে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতাল এর মহাপরিচালক ডা. বদিউল আমাম, উপ-পরিচালক ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, ফ্যাকাল্টি অফ মেডিসিন এর ডিন ডা. এহেতাশামুল হক ও অন্যান্য বিভাগীয় প্রধানদের, সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং ইউএসটিসির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া, উপ-উপাচার্য প্রফেসর  ড. নুরুল আবছার ও অন্যান্য ফ্যাকাল্টি মেম্বারগণ মরহুমের কবরে পবিত্র কোরআন খতমমিলাদ ও দোয়া মাহফিল, কবর জেয়ারতে অংশগ্রহণ করেন।                       

উল্লেখ্য, জাতীয় অধ্যাপক (ডা:) নুরুল ইসলাম জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ছিলেন।  ঢাকা পিজি হাসপাতাল (বর্তমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) এর রুপকারপ্রথিতযশা চিকিৎসক তামাক ও ধুমপান বিরোধী জাতীয় সংগঠন আধুনিক প্রতিষ্ঠা করে স্বাস্থ্য সেবায় অবদান রাখায় বিশ্ব স্থাস্থ্য সৎস্থা (হু)র একাধিকবার বিশেষ পদক পান।

তিনি দীর্ঘ দিন ঢাকাস্থ চট্টগ্রাম সমিতির সভাপতিও ছিলেন।

জাতীয় যক্ষা সমিতি, সার্বজনীন জাতীয় ঔষধনীতির প্রণেতা, চিকিৎসা সেবায় অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী এই চিকিৎসা বিজ্ঞানী দেশকে মনেপ্রানে ভালবাসতেন বলে দেশে একের পর এক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে চিকিৎসাখাত, স্বাস্থ্যখাত, ঔষধ শিল্পের বিকাশ, ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার ইত্যাদিতে অবদান রেখে চির স্মরনীয় হয়ে উঠেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন কোনো বাঙ্গালীর জীবনেরই নিরাপত্তা ছিলনা তখন তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পিতামাতাকে দীর্ঘদিন হাসপাতালে ভর্তি রেখে তাদের চিকিৎসার পাশাপাশি জীবনের নিরাপত্তাও প্রদান করেছিলেন।


জাতীয় অধ্যাপক (ডা:) এন, ইসলাম ১৯৬৩ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩২ টি সম্মননা, স্বীকৃতি ও সংবর্ধনা পেয়েছেন। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের ১৩টি দেশীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্টাতা এবং ১১টি বিদেশী প্রতিষ্ঠানের সেবামূলক কাজের সাথে জড়িত ছিলেন। জাতীয় অধ্যাপক (ডা:) এন, ইসলামের প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা প্রায় দুডজন এবং আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।

Wednesday, November 30, 2016

Oath Taking Ceremony of New Intern Doctor was held in 24th November 2016 at 10:00 am in the Maulana Vashani Auditorium in Bangabandhu Memorial Hospital, USTC, Fays Lake, Chittagong. Under the chairmanship of Prof. Wahid al Mamun, Director General, BBMH, Chief Guest was Professor (Dr.) Syeda Nurjahan Bhuiyan, Our Honorable Vice Chancellor, USTC, Professor Dr. Probhat Chandra Barua, Deputy Director Dr. Abu Hena Mostafa Kamal was present in the ceremony.

Oath Taking Ceremony